1. stbanglatv@stbanglatv.com : stbanglatv : stbanglatv
  2. zakirhosan68@gmail.com : zakirbd :
হাওরবাসীর গর্ব সাবেক ছাত্রনেতা সুলেমান - Stbanglatv.com
বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:০২ পূর্বাহ্ন

হাওরবাসীর গর্ব সাবেক ছাত্রনেতা সুলেমান

আহম্মদ কবির,তাহিরপুর(সুনামগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ
  • Update Time : রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৬৯ Time View

 

আহম্মদ কবির,তাহিরপুরঃ

সৃজনশীল রাজনীতিতে আবির্ভাব ছাত্রজীবন থেকে। আমৃত্যু শহীদ জিয়ার আদর্শ লালন করে দলকে সুসংগঠিত করতে যার অতুলনীয় অবদান তিনি হলেন ৯০ এর গণ অভ্যুত্তাণে গুলিবিদ্ধ রাজপথের লড়াকু সৈনিক সাবেক ছাত্রনেতা সুলেমান হোসেন। পাঠকপ্রিয়

এসডি বাংলা টিভির প্রতিবেদকের সাথে কথা হয় শনিবার রাতে। জানালেন রাজনীতিতে আবির্ভাব, সক্রিয় রাজনীতির কারণ জীবনে জেল-জুলুম নির্যাতনের শিকার হয়েছেন কতবার জানিয়েছেন তুখোর এ রাজনৈতিক নেতা।

 

সুলেমান হোসেন বলেন-

জাসদ ছাত্রলীগে রাজনৈতিক কার্মকান্ড চালিয়ে যাওয়ার এক পর্যায়ে শহীদ জিয়ার আদর্শেগড়া জাতীয়তাবাদী দলের চেতনার প্রতি দূর্বলতা আসতে থাকে আমার। সিলেট মহানগরীর হোটেল অনুরাগে ১৯৯১ সালে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিশেষ সহকারী হারিছ চৌধুরীর হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে জাসদ ও জাসদ ছাত্রলীগের প্রায় দুই থেকে আড়াই হাজার নেতাকর্মী বিএনপি-তে যোগদান করে।

 

অনুষ্টানে যোগদানকারি অন্যতম নেতাদের একজন ছিলাম আমি। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সিলেট সরকারী কলেজ ইউনিট থেকে ১৯৯১ সালে (জহির সুলেমান পরিষদ) পরিচিতি সভায় উপস্থিত ছিলেন ছাত্রদলের নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক এম. ইলিয়াস আলী। জিএস পদপ্রার্থী হই আমি। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের কাছে সামান্য ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হই। জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সিলেট জেলার আহবায়ক কমিটির সদস্য হই ১৯৯৩ সালে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে এমএ ভর্তি হই ১৯৯৩ সালে। কিন্তু জাতীয়তাবাদী চেতনার একজন একনিষ্ট কর্মী হওয়ার কারণে ইসলামী ছাত্রশিবির দ্বারা অপহৃত হই। এই কারণে এমএ পাশ করার পূর্বেই আমাকে বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে আসতে হয়। সদ্য বিলুপ্ত হওয়া ২নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ছিলাম। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ১৯৯৪ সালে সিলেট বিভাগ ঘোষণার পর সিলেট মহানগর বিএনপির নির্বাচিত কমিটির ২নং ওয়ার্ডে প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হই।

 

শহীদ জিয়ার আর্দশেগড়া বিএনপিনেতা সুলেমান হোসেন বলেন- তৎকালীন ফ্যাসিবাদী আওয়ামীলীগ সরকারের সময় (১৯৯৬-২০২১) একাধিকবার কারাবরন করতে হয় আমাকে। বর্তমানে সিলেট মহানগর বিএনপির অন্যতম নেতা হিসেবে মাঠে-ময়দানে সক্রিয় আছি। কারণ সিলেট মহানগরে পূর্নাঙ্গ কমিটি হয়নি। সিলেটের মাটি ও মানুষের নেতা এম ইলিয়াস আলীকে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকার গুম করার পর তাঁর সন্ধানের দাবীতে এম ইলিয়াস আলী সন্ধান পরিষদ গঠন করি সুনামগঞ্জে। আমি ওই পরিষদের আহবায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। নিখোঁজ এম ইলিয়াস আলী ফিরার অপেক্ষা করে আসছি সেই থেকে। তিনি নিখোঁজ হওয়ার আগে স্বৈরাচারী সরকার একদিনে সাতটি মামলা করে সেই মামলায় এম ইলিয়াস আলী, আমি এবং দলের শতাধিক নেতাকর্মী এই মামলায় আছেন। মামলাগুলি বর্তমানে চলমান।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

© All rights reserved © 2023

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি