1. stbanglatv@stbanglatv.com : stbanglatv : stbanglatv
  2. zakirhosan68@gmail.com : zakirbd :
সেহরিতে ডাইনিং পরিদর্শনে পবিপ্রবি'র উপাচার্য - Stbanglatv.com
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৫০ অপরাহ্ন

সেহরিতে ডাইনিং পরিদর্শনে পবিপ্রবি’র উপাচার্য

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫
  • ২৪ Time View

 

জেলা প্রতিনিধি পটুয়াখালীঃ পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম পবিত্র রমজান মাসে শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে গভীর রাতে হলের ডাইনিং ও ক্যান্টিন এবং দুমকি উপজেলার বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট পরিদর্শন করেছেন।

বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩ টায় সেহরিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের খাবারের মান, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং সার্বিক পরিবেশ সম্পর্কে সরাসরি খোঁজ নিতে উপাচার্য নিজেই প্রশাসন নিয়ে আবাসিক হল এবং দুমকি উপজেলার বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে উপস্থিত হন।

এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মোঃ জিল্লুর রহমান এবং প্রক্টর অধ্যাপক আবুল বাশার খান উপস্থিত ছিলেন।

এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণের জন্য উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলামকে শিক্ষার্থীরা প্রশংসা করছেন এবং সাধুবাদ জানিয়েছেন। শিক্ষার্থীরা মনে করেন, প্রশাসনের এমন নজরদারি হলের ডাইনিং ও ক্যান্টিনের এবং ক্যাম্পাস পার্শবর্তী দুমকি উপজেলার বিভিন্ন হোটেলের সেবার মান আরও উন্নত হবে।

আইন ও ভুমি প্রশাসন অনুষদের শিক্ষার্থী আবু হাছনাত তুহিন এবং মোঃ নুরনবী বলেন, “আমরা সত্যিই আনন্দিত যে উপাচার্য স্যার আমাদের সুবিধা-অসুবিধার কথা জানতে নিজেই হলে চলে এসেছেন। এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসনের প্রতি আমাদের আস্থাকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।”

পরিদর্শনকালে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলেন এবং ডাইনিং ও ক্যান্টিনের খাবারের মান, পরিবেশ ও মূল্য সম্পর্কে খোঁজখবর নেন। শিক্ষার্থীদের অভিজ্ঞতা শুনে তিনি প্রয়োজনীয় পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি দেন এবং বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আমাদের পরিবারের সদস্য। পবিত্র রমজান মাসে তাদের সেহরি ও ইফতারের যাতে কোনো অসুবিধা না হয়, সেজন্য

আমরা নিয়মিতভাবে এগুলো পরিদর্শন করছি এবং আমরা বিশেষ খেয়াল রাখছি। রমজান মাসসহ সবসমই যেন হলের ডাইনিং ও ক্যান্টিনে মানসম্মত এবং স্বাস্থ্যকর খাবার পায়, তা নিশ্চিত করাই আমাদের দায়িত্ব।”

পবিপ্রবি”র উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলামের এই দায়িত্বশীল পদক্ষেপে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। তাঁর এমন উদ্যোগ নিয়মিত চালু থাকলে শিক্ষার্থীদের জীবনযাত্রার মান আরও উন্নত হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

© All rights reserved © 2023

ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি